ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮, নভেম্বর ২০২৪ ১৫:৩৮:০১ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
জামিন পেলেন বরখাস্ত ম্যাজিস্ট্রেট উর্মি সোনামসজিদ দিয়ে এলো সাড়ে ৫ হাজার টন আলু-পেঁয়াজ ৮ দফা অস্ত্রোপচারের পর ঘরে ফিরেছে জোড়া শিশু নুহা-নাভা বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা শুরু হবে ওমরাহ পালনের পর তীব্র শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া, তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রিতে

সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: মেয়ের পর মায়েরও মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:২৫ পিএম, ১০ জানুয়ারি ২০২৩ মঙ্গলবার

ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

ধামরাইয়ের ইসলামপুর এলাকার একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মেয়ের মৃত্যুর পরে মা মোছা. জোসনা বেগমেরও (২৫) মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। ওই নারীর স্বামীসহ আরও ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন জানান, ধামরাই থেকে শিশুসহ একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ হয়ে এসেছিলেন। প্রথমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই বছরের শিশু মারা যায়। মঙ্গলবার ভোর ৬টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান মা। তার শরীরের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।

নিহতের স্বামীসহ দগ্ধ আরও ৩ জন চিকিৎসাধীন, তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন তিনি।

শনিবার (৭ জানুয়ারি) ভোরে ধামরাইয়ের ওই বাসায় সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দগ্ধ হন ৫ জন। তারা হলেন- মো. মনজুরুল ইসলাম (৩৫), জোসনা আক্তার (২৫), সাদিয়া আক্তার (১৯), হোসনে আরা (২০) ও মরিয়ম (২)।

দগ্ধদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা মো. সুফিয়ান জানান, মনজুরুল ইসলাম পোশাক কারখানায় কাজ করেন। শনিবার ভোরে তার স্ত্রী জোসনা আক্তার রান্না করতে গেলে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়। পরে আগুন ছড়িয়ে গিয়ে পরিবারের পাঁচজন দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি। এখন তারা চিকিৎসাধীন। দগ্ধদের মধ্যে মনজুরুলের শ্যালিকা, ভাতিজি ও দুই বছরের শিশুকন্যা ছিল।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন জানান, ধামরাই থেকে শিশুসহ ৫ জন দগ্ধ হয়ে আসে। তাদের মধ্যে মনজুরুলের শরীরের ৩৩ শতাংশ, তার স্ত্রী জোসনা আক্তারের ৪০ শতাংশ, সাদিয়া আক্তারের ৭৫ শতাংশ দগ্ধ। তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বাকিদের মধ্যে হোসনে আরা ২৫ শতাংশ ও মরিয়ম ১৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

পরে রোববার মারা যায় শিশু মরিয়ম। বাকিরা চিকিৎসাধীন।